মিষ্টি, ছটফটে, প্রাণবন্ত মেয়ে কেলি
ব্রায়্যান ক্লার্কসন। মাত্র ৬ বছর বয়সে তার বাবা-মায়ের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। অর্থ
কষ্টের মধ্যেই কেলিকে বড় করে তার প্রাইমারি স্কুল শিক্ষক মা। তখন পর্যন্ত কেউ জানত
না তার সুপ্ত প্রতিভার কথা। কেলি যখন ক্লাস সেভেনে পড়ে তখন একদিন স্কুলের করিডোরে
আপন মনে গান করছিল সে। তখন সেই গান শুনে ফেলেন তার মিউজিক টিচার। তিনি কেলিকে
বলেন স্কুল কয়ারে যোগ দিতে। বিশ্ববিখ্যাত প্রথম অ্যমেরিকান আইডল কেলির গান গাওয়ার
শুরুটা এভাবেই।

এরপর আর কেউ বেঁধে রাখতে পারেনি কেলিকে। একের
পর এক আইডল রাউন্ড সাফল্যের সাথে পার করতে থাকে। সিজন শেষে জিতে নেয় বহু
প্রতীক্ষিত সেই ট্রফিটি। সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রেকর্ড কম্পানিগুলো মাছির মতো ঘিরে
ধরে কেলিকে। আর কখনো পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি কেলিকে।
এরপর পেরিয়ে গেছে এক দশক। বসে থাকেনি কেলি।
একে একে বের করে ফেলেছে ৫টি অ্যালবাম।
বিলবোর্ড টপচার্টের শীর্ষ স্থান দখল করে নিয়েছে তার ৮০টি গান। আর পুরো
বিশ্বে তার ১১টি গান বিভিন্ন সময় উঠে এসেছে শীর্ষে। দেখা যাক এই দৃঢ় প্রতিজ্ঞ তরুণী
আমাদেরকে আর কি চমক উপহার দেবেন।
No comments:
Post a Comment