Wednesday, January 18, 2012

Poem Contest


It all started with the line from the song, ‘colors of the wind’…
(colors of the wind):
but still i cannot see,
if the savage one is me...
how can there be so much that you don't know....!!!
(anupam):
but i can see,
light of sea,
when the crowd fades out, stands lonely me.....!!!!!
(twisha):
but if you see closely,
you'll find warmth only...
the whole universe is surrounding you truly,
with all its intensity, not to let you be lonely...
(anupam):
But that warmth is only inception,
to be lonely in a ocean of crowd…
now or never, the truth is not to mention.....
(twisha):
i say, embrace the inception,
welcome the illusion,
at least you'll have the warm delusion...
slowly you'll slip into the realization,
that the inception is created by your own imagination...
(anupam):
to embrace the illusion,
is not the ultimate solution,
poor oh you, yet looking for the meaning of life,
ask me, it's nothing, has no definition.....
(twisha):
darling, not looking for the definition...
just you do the contemplation,
let it lead you to the introspection,
you might discover a new vision...
(anupam):
then drop the debate and give a try,
she will forgive me by and by,
but truth or illusion does it matter?
I know it won't be better,
life has become sour to me,
without her how can I be....
___________________________________________________

many months later....

(twisha):
without her how can you be?
ask thyself oh poor thee.
things are better now, can you see?
she's been replaced by the new 'she'.
(anupam):
now, don't call me a poor one,
let's do what needs to be done,
give me all your sweet love,
like i'm a trap, you be a dove,
be a half or more of me,
I LOVE YOU my sweet thee.

ছায়ানটের পঞ্চাশ বছর (সনজিদা খাতুনের সাক্ষাতকার)

সনজিদা খাতুন:


যেদিন ছায়ানটের পঞ্চাশ বর্ষপূর্তি আনুষ্ঠান হচ্ছিল, সেদিন ছেলে-মেয়েদের চোখে জল ছিলআমিতো মনে করি আমার জীবনের সবচেয়ে বড় সাফল্য এখানেইছায়ানট গড়েছি এবং ছায়ানটের ছেলে-মেয়েদেরকে পঞ্চাশ বছর ধরে শুদ্ধ সংস্কৃতির শিক্ষা দিয়ে আসছি তারাই প্রকৃত বাঙালী হয়ে বিশ্বের কাছে বাঙালী হিসেবে মাথা তুলে দাঁড়াবে ছায়ানটের নিয়ম হলো, সপ্তাহে দুটো দিন মেয়েদের শাড়ী আর ছেলেদের পাঞ্জাবী পরে আসতে হয় তারা শার্ট-প্যান্ট, কোট-টাই পরে আসতে পারে না এতে করে তাদের মনের ওপর একটা প্রভাব পড়ছেছায়ানটের একটা কর্মীবাহিনী দাঁড়িয়ে গেছে তারা দেশে এবং কোন কোন ক্ষেত্রে বিদেশেও বাঙালীর শুদ্ধ সংস্কৃতির পরিচয় তুলে ধরছে এরাই ভবিষ্যতে ছায়ানটকে এগিয়ে নিয়ে যাবে

২০০১ সালে যখন রমনা বটমূলের পহেলা বৈশাখ আনুষ্ঠানে বোমা হামলা হলো,  তখন আমরা বুঝতে পারি, আমাদের এই শিক্ষাটা শেকড় পর্যন্ত যাচ্ছে না বাঙালীকে প্রথমে মানুষ হিসেবে, বিশ্বমানব হিসেবে গড়ে তুলতে হবে তখন আমরা শিশুদের জন্য একটি স্কুল করার সিদ্ধান্ত নেই এই স্কুল, নালন্দায় বাচ্চাদের বাংলা শেখানো হয়, পাশাপাশি তারা ইংরেজিতেও দক্ষতা অর্জন করে তারা গণিত বিজ্ঞান শেখেএর মধ্যে আমাদের আরো একটি নতুন কার্যক্রম শুরু হয়েছে কার্যক্রমটির নাম শিকড় সেখানে আসে অন্যান্য বিদ্যালয়ের শিশুরা তাদেরকে নাচ-গান শেখানো হয় তারা জানে না আট কড়াই কি আট কড়াই হলো আট রকমের কড়াই ভাজা এসব আহারের মধ্য দিয়ে ওরা গ্রামীণ সংস্কৃতির পরিচয় লাভ করে

মুক্তিযুদ্ধের সময় আমরামুক্তি সংগ্রামী শিল্পী সংস্থা নামে একটা দল গঠন করি এই দলে ছায়ানটের অনেক শিল্পী ছিল আমি, ওয়াহিদুল, বেণু আমরা সবাই মিলে শুরু করেছিলাম এটা আমি ছিলাম সভাপতি, বেণু ছিল সাধারণ সম্পাদক সংস্থারই একটি দল নিয়ে বেণু, শাহীন সামাদ, নায়লা ওরা বেরিয়ে পড়ে মুক্তিযোদ্ধা ক্যাম্প এবং শরণার্থী শিবিরে ঘুরে ঘুরে মুক্তিযোদ্ধা এবং সাধারণ মানুষকে গান শুনিয়ে তারা উদ্বুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করতে এই দলটি নিয়েই পরবর্তীতে তৈরি হয়েছে প্রামাণ্যচিত্রমুক্তির গান এইভাবে আমরা একাত্তর সালে মুক্তিযুদ্ধের সাথে সম্পৃক্ত ছিলাম

পাকিস্তান আমলে, মোনেম খাঁ সরকারের সময় আমাকে, এটাকে ইংরেজিতে বলেপানিশমেন্ট ট্রান্সফার দেওয়া হয়েছিল আমি ছায়ানট করি বলেই এই শাস্তির ব্যবস্থা করেছিল সরকার এর ফলে একটা বড় সময় আমাকে আমার ছেলে-মেয়েদের ছেড়ে থাকতে হয়েছিল কিন্তু আমি দমে যাইনি ছেলে-মেয়েরাও কখনো কোন অভিযোগ করেনি তারা কখনো কিছু চায়নি


মুক্তিযুদ্ধের পরে নতুন করে ছায়ানট শুরু করি আমরা ছায়ানট সব সময় সচেতন ভাবে অরাজনৈতিক গঠনমূলক সাংস্কৃতিক সঙ্গঠন ছিল এবং এখনো আছে

Monday, January 9, 2012

অনুপমের গল্প

(পুরো গল্পটাই অনুপমের বলা। কিন্তু সে অনেক বেশি আলসে বলে নিজে লেখে না। তাই আমি এইখানে ওর পুরো গল্পটা হুবহু তুলে দিচ্ছি।)
রাত-১
অনুপম: আমি একদিন বাসা থেকে বের হয়েছি। হঠাৎ দেখি পাশের গাছে কে জানি হেড-ফোন দিয়ে ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশন দেখছে। কিন্ত রিমোট কনট্রোলটা অন্য নদীতে ছিল। তাই বানরটা হাঁসের মাংস খেতে পারলো না। তারপর হঠাৎ গাড়িটার পেট খারাপ হয়ে গেল। তখন থেকেই সেই কুকুরটা ঘেউ ঘেউ করতে থাকল। কিন্তু আমি বুদ্ধি করে কি করলাম জানেন? নিচের দিকে তাকিয়ে পাশের বাড়ির আন্টিকে শিষ দিলাম। আর তারপর ঐ দারোয়ান একটা বিশাল লম্বা ফুটবল নিয়ে এমন জোরে ছুঁড়ে মারল যে বানরটা গাছ থেকে পড়ে গেল। আর পড়বিতো পড় একেবারে টিভিটার উপরে। তখন টিভিটা ভেঙ্গে নদীতে পড়ে গেলো।
না আর বলব না। আরেক দিন। ভাল লাগছে না।
ছোট্ট রাজকন্যা: কেন ভাল লাগছে না? কেন আরেকদিন বলবেন?
অনুপম: কারণ, টিভিটা নদীতে পড়ে একটা মাছের বাসা ভেঙ্গে ফেলেছে। তারপর মাছেদের দুই দলে সংঘর্ষ হলো, তাতে ১২টা মাছ নিহত আর ১০টা কুমির আহত হয়েছে। কিন্তু ভাগ্যিস আকাশে মেঘ ছিল, তাই কোকিলটা বেঁচে গেছে।
ছোট্ট রাজকন্যা: আমি কিন্তু আপনাকে ভর্তা করে খেয়ে ফেলব।
অনুপম: মানে? আপনি আমাকে যদি ভর্তা করে খেয়ে ফেলেন তাহলে ঐ লুঙ্গিটার কি হবে?
ছোট্ট রাজকন্যা: কোন লুঙ্গিটা? থ্রি-কোয়ার্টার লুঙ্গি?
অনুপম: না, ঐ যে কোকিলটা যে লুঙ্গি পরেছিল, আর তারপর জোরে বাতাস বইলো আর উড়ে গেল। আরে লুঙ্গি না, কোকিলটা উড়ে গেল।


রাত-২
ছোট্ট রাজকন্যা: গল্প বলেন।
অনুপম: না।
ছোট্ট রাজকন্যা: কেন?
আনুপম: কারণ তাহলে গরুটা মারা যাবে।
ছোট্ট রাজকন্যা: কোন গরুটা?
অনুপম: ঐ যে মনে নাই? একদিন অফিসে এসে সিভি দিয়ে গেল। তারপর তাকে তালাশ টিমে সিকিউরিটির চাকরি দেওয়া হল। কিন্তু রিক্সা ভাড়া না থাকায় সে হেলিকপ্টারে করে গোসল করল। সব ভুলে গেছেন?
ছোট্ট রাজকন্যা: এই যে এখন মনে পড়ছে।
অনুপম: হ্যা, তাইতো বলি এত সহজ একটা অঙ্ক কেন পারছেন না। যাক, আমার টাকাগুলো দিয়ে দেবেন।
জানেন আজকে কি হয়েছে? খালেদা জিয়া রোড মার্চ করতে বের হয়েছে, কিন্তু বাইরে অনেক রোদ। তাই গাড়ির ওপর একটা ছাতা লাগিয়েছে। কিন্তু ছাতার ওপর একটা সাপ হিসু করে দিল। তারপর এই অপরাধে পুলিশ ওবামার ছেলের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহীতার মামলা করল। তবে আফগানিস্তানে বোমা হামলার সাথে স্টিফেন হকিং জড়িত না বলে জানিয়েছে এলিয়েনরা। তারপর থেকে ৩১ ডিসেম্বরকে থার্টি ফার্স্ট নাইট বলা হয়।
সুস্থ হলে চলে আসবেন কেমন? নাহলে কিন্তু বাবুটা ঢিল মারবে। আর তখন যদি একটু জোরে বৃষ্টি হয় তাহলে বেগুন পেকে যাবে। আর তরকারিতে বেশি হলুদ হয়ে গেলেতো জানেনই কি হবে।
ছোট্ট রাজকন্যা: কি হবে?
অনুপম: এরশাদ মহাজোট ছেড়ে দেবে আর গোলাম আজম প্রেগনেন্ট হয়ে যাবে। তারপরেও মশারিতে মশাগুলো ঢুকে ঢুকে আলো খায় আর পিঁপড়াগুলো সিগারেট নিয়ে যায়।